কাঁচা বাদাম হায়রে কাঁচা বাদাম, আমার কাছে নেইকো বাবু ভাঁজা বাদাম।…………..হাঃহাঃ সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল যে কে কখন হয়ে যায় সেটা বোঝা মুশকিল কিন্তু মনে মনে সবাই কিন্তু এই ভাইরাল ই হতে চায় ।
হিরু এলাম থেকে জিরো আলম সবার আসলে এই একই মোটিভ কারণ একবার ভাইরাল হতে পারলে আপনাকে হয়তো আর পেছন ফায়ার তাকাতে হবেনা। এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো কিভাবে একটি কন্টেন্ট কে ভাইরাল করা যেতে পারে।
প্রথমেই আসুন জেনে নেই এই ভাইরাল ভিডিও জিনিসটা কি। যখনি একটা ভিডিও খুব তাড়াতাড়ি বোরো অডিয়েন্স এর নিকট পৌঁছে যায় সেটাকে আমরা ভাইরাল ভিডিও বলি। এই ভিডিও ভাইরাল যেকোন ফ্লাটফর্ম এ হতে পারে ফেসবুক, ইন্সট্রাগ্রাম , টিকটক , ইউটিউব ইত্যাদি।
এই কোর্সটি করতে এখানে ক্লিক করুন
টিপস নাম্বার ওয়ান :
প্রথমেই আপনাকে শুরু করতে হবে কন্টেন্ট এর মূল বিষয়টি ধরে, যেমন ধরুন কাঁচাবাদাম গানটির অনেক লিরিক থাকলেও তার মূল বিষয়টি ছিল কাঁচা বাদাম এবং গানটি শুরু করা হয়েছে কাঁচা বাদাম দিয়ে।
নাম্বার টু :
আপনি যে অডিয়েন্স এর জন্য কন্টেন্টটি বানাবেন তাদের সম্পর্কে ভালোভাবে রিসার্চ করতে হবে। তারা আসলে কি ধরণের কন্টেন্ট পছন্দ করে।
এই কাজটি ঠিক ভাবে করতে পারলে আপনি খুব সহজেই তাদের এটেনশন গ্রেব করতে পারবেন।
নাম্বার থ্রি :
যথা সম্ভব আপনার কন্টেন্ট কে ছোট রাখতে হবে, যেমন ধরেন ইদানিং টিকিটকের কন্টেন্ট বেশি ভাইরাল হয় যা দেখে ইউটিউব নিজেও শর্টস কন্টেন্ট নয় এসেছে আর নরমালি সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা নিজেরাও খুব বেশি সময় ধরে কোনো ভিডিও দেখতে চাইনা।
নাম্বার ফোর :
আপনার কন্টেন্ট ট্রেন্ডি কিনা সেটা অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। ফুটবল বিশ্বকাপের সময় ক্রিকেট নিয়ে কন্টেন্ট বানালে হবেনা। পাবলিক সেন্টিমেন্ট এর বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।
নাম্বার ফাইভ :
হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন কারণ আপনার ভিডিও যখন ভাইরাল হতে শুরু করবে মানুষ তখন হ্যাশট্যাগ দিয়ে খুঁজতে শুরু করবে। এছাড়া আপনার কন্টেন্ট পোস্টিংয়ের টাইমিং ও খুব গুর্রুত্বপূর্ণ।
নাম্বার সিক্স :
শুরুর দিকে হয়তো আপনার ভিডিও কিছুটা প্রমোট করতে হতে পারে, তারপর হয়তো সেটির আর প্রয়োজন হবেনা।
পরিশেষে বলা যায় আপনি যে ধরণের কন্টেন্ট ই সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল করতে চান তার একটি আবেদন আপনার অডিয়েন্স এর থাকতে হবে।