সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের একটা বিরাট অংশ দখল করে রেখেছে “ফেসবুকে বিজ্ঞাপন”। বিশ্বের সর্ব বৃহৎ সোশ্যাল মিডিয়া সাইট হওয়ার সুবাধে প্রতিমাসে প্রায় ২.৪১ বিলিয়ন মানুষ সক্রিয় ভাবে ফেসবুক ব্যবহার করে। এত বিশাল একটা ইউজারবেস থাকায় বিজ্ঞাপনদাতাদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে ফেসবুক।
তাই বিজ্ঞাপনদাতাদের আরও আকৃষ্ট করতে ফেসবুক প্রতিনিয়ত বিজ্ঞাপনের নতুন নতুন বিষয় যুক্ত করার ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছে। উল্লেখ্য যে, ফেসবুকের আয়ের অন্যতম প্রধান উৎসই হলো ফেসবুকে বিজ্ঞাপন।
আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন, আগের তুলনায় ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সময় এখন অধিক নিখুতভাবে অডিয়েন্স টার্গেটিং করা যায়। ফলে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন টি নির্দিষ্ট ব্যবহারকারী অর্থাৎ যাদের দেখানো উচিত শুধু তাদেরকেই দেখায়।
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার নানাবিধ সুবিধার মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাটি হলো, ফেসবুকের প্রায় আড়াই বিলিয়ন সক্রিয় সদস্য। আপনিও চাইলে অল্প খরচে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট/অ্যাপ/পণ্যের প্রচারণা চালাতে পারবেন।
তবে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার আগে যে ১৪ টি বিষয় আপনার অবশ্যই জানা থাকা উচিত সেগুলো নিয়ে আমি আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
AliExpress.com Product – New Original Amazfit Bip U Smartwatch 5ATM Water Resistant Color Display Sport Tracking Smart Watch For Android iOS Phoneএখনই ফ্রীল্যান্সিং শুরু করুন : এখানে ক্লিক করুন
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন প্রচারের উদ্দেশ্য কি ?
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো এডে যা দেখানো হয়েছে/বলা হয়েছে তা করার জন্য নির্দিষ্ট শ্রেণীর ইউজারদের উৎসাহিত করা। তবে এড ক্যাম্পেইন শুরু করার আগে অবশ্যই আপনাকে ঠিক করে নিতে হবে, আপনি কেনো এড দিচ্ছেন এবং এই এড কোন শ্রেণীর মানুষের কাছে প্রদর্শিত হবে। এটি “Campaign Structure” এর প্রথম ধাপ।
সম্প্রতি ফেসবুকে বিজ্ঞাপন এর নতুন আপডেট এনেছে। এই আপডেট অনুযায়ী এখন ৩ টি মূল ক্যাটাগরির আন্ডারে অনেকগুলো সাবক্যাটাগরিতে ফেসবুকে “ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য বা ইচ্ছে” অনুসারী এড দেওয়া যাবে। একটু সোজা করে বলি, ধরুন আপনি শুধুমাত্র স্টোর ভিজিট/এপ ইন্সটল/লিড জেনারেট/ওয়েব ট্রাফিকের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে চাচ্ছেন।
ফেসবুক বুস্টিং : আপনিও এখন সহজে করতে পারবেন
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সময় স্টোর ভিজিট/এপ ইন্সটল/লিড জেনারেট/ওয়েব ট্রাফিক অর্থাৎ আপনি যে জন্য এড দিতে চাচ্ছেন সেটা সিলেক্ট করেই দিতে পারবেন। এতে করে এডগুলো খুব সহজে নির্দিষ্ট মানুষের কাছে পৌঁছায় এবং বিজ্ঞাপনদারা বেশি লাভবান হয়।
আসুন এবার ফেসবুক এডের ৩ টি মূল ক্যাটাগরি এবং এর সাবক্যাটাগরিগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করি এবং জেনে নেই কখন এবং কিভাবে কোন ক্যাটাগরিতে এড দিলে সর্বোচ্চ ফলাফল পাওয়া সম্ভবঃ
>>> Awareness (সচেতনতা/প্রচার)
>>> Consideration (বিবেচনা)
>>> Conversion (রুপান্তর)
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
ফেসবুক মার্কেটিং পরিসংখ্যান গুলো কাজ শুরু করার আগে জানা জরুরী!
Awareness (সচেতনতা/প্রচার)
১। Brand Awareness (পণ্য সচেতনতা)
এই ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে এড দিলে এডটি আপনার ব্র্যান্ডের সচেতনতা বা প্রচার বাড়ানোর সম্ভাবনা বেশি এমন লোকদেরকেই দেখাবে।
কখন ব্যবহার করবেনঃ বেশ বড়সড় ব্র্যান্ডের ক্ষেত্রে যখন একমাত্র উদ্দেশ্যই থাকে ব্র্যান্ডের প্রচার এবং প্রসার তখন এই ক্যাটাগরিতে এড দিতে পারেন। তবে আমার মতে এই ক্যাটাগরিটা শুধুমাত্র লার্জ স্কেলের ব্যবসায়ীদের জন্য বেশি ফলপ্রসু।
কারণ তারা ঢালাওভাবে পণ্যের প্রচারে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। আপনি যদি ছোটো ব্যবসায়ী হন তাহলে ফেসবুক এড থেকে ভালো রেজাল্ট পেতে হলে আপনাকে আরও ডিটেইল টার্গেটিং করতে হবে এবং অন্য এড টাইপগুলো ব্যবহার করতে হবে।
২। Reach (প্রচার)
এই ক্যাটাগরিতে এড দিলে আপনার এডটি অল্প টাকায় সর্বাধিক সংখ্যক লোককে দেখাবে ফেসবুক।
কখন ব্যবহার করবেনঃ
আপনার অডিয়েন্স সাইজ যখন মোটামুটি ছোটো হয়ে যাবে এবং আপনি এদের সবাইকে আপনার পণ্য সম্পর্কে জানাতে চাবেন তখন এই ক্যাটাগরিতে এড দিতে পারেন।
ফেসবুক এই এড ফিচারটি এমনভাবে ডিজাইন করেছে যাতে টার্গেট অডিয়েন্সের সর্বোচ্চ সংখ্যক লোকের কাছে আপনার এড শো করে।
এই এডে আরেকটি মজার ব্যাপার আছে। এই এডে ফেসবুক ফ্রিকুয়েন্সি ক্যাপিং চালু করেছে। একটু সোজা করে বলি, মাঝেমধ্যে এমন হয় যে একই বিজ্ঞাপন বারবার একই ব্যাক্তিকে দেখাচ্ছে।
কিন্তু ফ্রিকুয়েন্সি ক্যাপিংয়ের মাধ্যমে আপনি একই ব্যাক্তিকে একই বিজ্ঞাপন দ্বিতীয়বার দেখানো মধ্যবর্তী সময় নির্ধারণ করে দিতে পারবেন।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
Consideration (বিবেচনা)
৩। Traffic (ভিজিটর)
এই এড আপনার ওয়েবসাইটে ফেসবুক থেকে ট্রাফিক অর্থাৎ ভিজিটর পাঠায়।
কখন ব্যবহার করবেনঃ ফেসবুক থেকে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক নেওয়ার জন্য সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত এড ক্যাটাগরি এটি। তবে ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পোস্টে ফেসবুক এড থেকে তুলনামূলক বেশি ট্রাফিক পাওয়া যায়।
তাই আপনার ওয়েবসাইটে যখন শুধু ট্রাফিকের প্রয়োজন হবে তখন এই এড টাইপটি ব্যবহার করতে পারেন।
৪। Post Engagement (পোস্ট এংগেজমেন্ট)
এংগেজমেন্টের মধ্যে যে তিনটি তার শাখা (পোস্ট এংগেজমেন্ট, পেজ লাইক, ইভেন্ট রেসপন্স ) আছে তার মধ্যে এই এড ক্যাটাগরিতে এড দিলে পেইজের নির্দিষ্ট পোস্ট বুস্ট করার মাধ্যমে পোস্টে এংগেজমেন্ট বাড়ায়।
কখন ব্যবহার করবেনঃ যখন আপনার পেজের কোনো পোস্ট আপনার পেজের এভারেজ অর্গানিক রিচের থেকে কয়েকগুণ বেশি রিচ হয় এবং আপনি আপনার পেজের ফ্যানদের বাইরেও এই পোস্টটি দেখাতে চান তখন এই এড ক্যাটাগরিতে এড দিতে পারেন।
কিভাবে ফেসবুক মেসেঞ্জার রুম ব্যবহার করবেন ??
এইধরণের এডে টার্গেট অডিয়েন্স ছোটো থাকে। তাই এড ফ্রিকুয়েন্সি সমস্যা এড়াতে প্রতিদিন একটা ছোটো বাজেট ব্যয় করা উচিত। এই ধরুণ ১/২ ডলার প্রতিদিন। এতে ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়।
৫। Page Likes (পেইজ লাইক)
এই এড ক্যাটাগরিতে এড দিলে ফেসবুক পেজ প্রমোটের মাধ্যমে পেজের লাইকসংখ্যা বৃদ্ধি করে।
কখন ব্যবহার করবেনঃ
ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরি করা বা ব্র্যান্ড এওয়ারনেস (Brand Awareness) বৃদ্ধির জন্য ফেসবুকের মতো একটা সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশাল ফ্যানবেস না থাকলে কি আর হয়? এই এড ক্যাটাগরিতে এড দেওয়ার মাধ্যমে আপনার পেজের লাইকসংখ্যা বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
সতর্কতাঃ
এডের মাধ্যমে পেজে লাইকসংখ্যা বাড়াবেন ভালো কথা, কিন্তু এড পেজে দেখে লাইক দেওয়া ব্যক্তিদের সত্যিকারের ইন্টারেস্ট যদি পেজে না থাকে তাহলে এই লাইক একরকম মূল্যহীন-ই বলা চলে। তাই সবচেয়ে ভালো উপায় হলো বিষয়ভিত্তিক পোস্ট দিয়ে সেটায় এংগেজমেন্টের জন্য এড দেওয়া। এই প্রসেসে লাইক একটু ধীরগতিতে বাড়বে। কিন্তু আপনি পার্ফেক্ট একটা ফ্যানবেস পাবেন।
৬। Event responses (ইভেন্ট রেস্পন্স)
আপনার কোন ইভেন্ট প্রচার করতে এবং আরও বেশি লোকের এংগেইজমেন্ট পেতে সাহায্য করে বিশেষায়িত এই এড ক্যাটাগরি।
কখন ব্যবহার করবেনঃ এই এড ক্যাটাগরিটি শুধুমাত্র ইভেন্টের উপর ভিত্তি করেই ডিজাইন করা হয়েছে। এই এড ব্যবহারের মাধ্যমে টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে ইভেন্ট পৌঁছে যায়। ইভেন্টে আরও বেশি লোক আসার সম্ভাবনা তো বাড়েই সাথে সাথে ব্র্যান্ড এওয়ারনেসের কাজটাও কিন্তু হয়ে যায়।
৭। Offer Claims (অফার ক্লেইমস)
বিভিন্ন অফার প্রমোট করার জন্য এই এড ক্যাটাগরি বহুল ব্যবহৃত।
কখন ব্যবহার করবেনঃ
ধরুন আপনার ইকমার্স সাইট/অনলাইন ফুড কার্টে এখন কোন অফার চলছে। আপনি এই এড ক্যাটাগরি ব্যবহার করে অফার এড দিতে পারেন। অফারপ্রিয় মানুষরা সেই অফারের এড দেখে তাতে ক্লিক করবেই। এতে করে আপনার দুটি সুবিধা হচ্ছে, প্রথমত- অফার প্রমোট হচ্ছে এবং দ্বিতীয়ত- আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক যাচ্ছে।
৮। App Installs (অ্যাপ ইন্সটল)
আপনার অ্যাপ ইন্সটল করতে আগ্রহী মানুষদের কাছে আপনার অ্যাপের এড পৌঁছে দেয় এই এড ক্যাটাগরির এড।
কখন ব্যবহার করবেনঃ আপনি যখন এপস্টোরে কোন এপ লঞ্চ করেন, প্রথম ৭২ ঘন্টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এই সময়টাতে অবশ্যই অনেক বেশি সংখ্যক ডাওনলোড এবং রেটিং পেতে চাইবেন। আর ফেসবুক এড ক্যাটাগরির এই ফিচারটি আপনাকে খুব দ্রুত আপনার এপের টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছে দিবে। এক্ষেত্রে আপনি শুরুর দিকে ডেইলি বাজেট একটু বাড়িয়ে দিতে পারেব। ৭২ ঘন্টা পর নাহয় ধীরে ধীরে কমাতে থাকলেন।
৯। Video Views (ভিডিও ভিউ)
এই এড ক্যাটাগরিতে এড দিলে ফেসবুক আপনার ভিডিওটি টার্গেট অডিয়েন্সের সর্বোচ্চ সংখ্যক লোককে দেখায়।
কখন ব্যবহার করবেনঃ যতো দিন যাচ্চে ভিডিও কন্টেন্টের জনপ্রিয়তা ততো বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি জানলে অবাক হবেন ফেসবুকেই প্রতিদিন ৮ বিলিয়ন ভিডিও ভিউ হয়। আপনার তৈরি করা যেকোন ভিডিও আপনি চাইলেই বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে পারেন।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
ফেসবুক ভিডিও মনিটাইজেশন থেকে কিভাবে আয় করবেন ?
সবথেকে মজার ব্যাপার হলো, ভিডিও এড দিতে খরচ খুবই কম হয়। প্রতি ভিউয়ে ০.০০১ ইউরোর মতো খরচ হয়।
১০। Lead Generation (লীড সংগ্রহ)
এই এড ক্যাটগরি ব্যবহার করে সিপিএ মার্কেটাররা আগের থেকে অনেক সহজে,কম সময় এবং কম খরচে লীড অর্থাৎ সাইন-আপ, ফলো-আপ কলসহ ব্যবহারকারীর কাছ থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে পারছেন।
কখন ব্যবহার করবেনঃ লীড এড মোবাইল দিয়ে করা সাইন-আপগুলোকে অনেক সহজতর করে। যখন কেউ আপনার লীড এডে ক্লিক করে তখন নাম, ঠিকানা, ইমেইলের ঘরগুলো ফেসবুক থেকে তথ্য নিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই পূরণ করে নেয়।
ফলে ফর্ম পূরণের ভয়ে এসব এড ইগনোর করার হার এখন অনেকাংশেই কমিয়ে এনেছে ফেসবুক। লীড সংগ্রহ করার ইচ্ছা থাকলে সাইটে ট্রাফিকের চিন্তা বাদ দিয়ে লীড এডস ক্যাটাগরিতে এড দিতে হবে।
Conversion (রুপান্তর)
১১। Conversions (রুপান্তর)
ওয়েবসাইটে ট্রাফিক নিয়ে তাদের অন্যকোথাও কনভার্ট করার কাজটি করে থাকে এই ক্যাটাগরির এড।
কখন ব্যবহার করবেনঃ যখন আপনি ফেসবুক থেকে আপনার ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট কোন কাজ যেমন- সাইন-আপ, প্রোডাক্ট সেল, ডাউনলোডিং ইত্যাদির জন্য ট্রাফিক নিতে চান তখন এই ক্যাটাগরিতে এড দিলে সর্বোচ্চ ফলাফল পাওয়া সম্ভব।
১২। Product Catalogue Sale (প্রোডাক্ট ক্যাটালগ বিক্রি)
প্রোডাক্ট সেলের জন্য ইদানীং বহুল ব্যবহৃত এড ক্যাটাগরি হচ্ছে এটি। এই এড টাইপটি টার্গেট অডিয়েন্সের পছন্দের ভিত্তিতে প্রোডাক্ট ক্যাটালগ তৈরি করে তাদের শো করে। ফলে সেল অনেক বেশি হয়।
কখন এটি ব্যবহার করবেনঃ আপনি যদি কোন ইকমার্স সাইটের মালিক হন তাহলে এই এড টাইপটি আপনার জন্য বেস্ট। কারণ এই এড টাইপটি আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের জন্য তাদের পছন্দসই প্রোডাক্ট বাছাই করে সেই এডটি তাদের কাছে শো করে। তাই কম খরচে অধিক সেল পেতে হলে এই এড টাইপের কোন বিকল্প নেই।
১৩। Store Visits (স্টোর ভিজিট)
এই এড টাইপ আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আশেপাশের এলাকার লোকদের কাছে আপনার এডটি পৌঁছে দেয়। ফলে লোকজন আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে খুব সহজে ধারণা পায়।
কখন ব্যবহার করবেনঃ আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি যদি অনলাইন ভিত্তিক না হয় তাহলে আপনি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আশপাশের এলাকার লোকজনদের আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ধারণা দিতে এবং তাদেরকে স্বশরীরে উপস্থিত হতে উৎসাহিত করতে চাইলে এই এড টাইপটি ব্যবহার করে এড দিতে পারেন।
আপনি যদি ফেসবুকে এড দিতে আগ্রহী হন তাহলে এড দেওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই ফেসবুক এড সম্পর্কে একটা পরিস্কার ধারণা রাখতে হবে। আশা করি আমার এই লেখাটির মাধ্যমে আপনাদেরকে ফেসবুক এড সম্পর্কে মোটামুটি একটা ক্লিয়ার ধারণা দিতে পেরেছি।
লেখক পরিচিতিঃ
Digital Marketing Expert | SEO Expert | Digital Marketing Trainer |
PPC Expert | Social Media Specialist | Consultant