আগের পর্ব গুলোতে আমরা একটিভ ইনকাম নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। আমাদের এই সিরিজের প্রথম পর্বে আমরা প্যাসিভ ইনকাম কি সে বিষয়ে আলোচনা করেছি। এখন আলোচনা করবো প্যাসিভ ইনকাম এর ধরণ গুলো নিয়ে।
আজকের প্যাসিভ ইনকাম সমূহ:
Sell Your Photography:
অনলাইনে আপনার ফোটোগ্রাফি সেল করাটা একটি প্যাসিভ ইনকামের আওতায় পরে। ধরুন আপনি ভালো ছবি তুলতে পারেন। একটি সুন্দর ছবি তোলার জন্য বিভিন্ন এঙ্গেল বুঝেন। ছবি এডিট ও করতে পারেন। তাহলে আর দেরি কেন ? আপনি আপনার স্টকে থাকা ভালো ছবি গুলো আলাদা করুন।
তারপর ইমেজ সেল করা যায় এমন একটি ওয়েবসাইটের সাথে কন্টাক্ট করে সেই সাইটে আপনার ইমেজ গুলো আপলোড করে দিন। কোনো কাস্টমার যখন আপনার সেই ছবিটি ক্রয় করবে তখনি আপনি আপনার কমিশন পেয়ে যাবেন।
Build an eCommerce Website:
বর্তমানে আমাদের দেশের সবাই ই কম বেশি eCommerce বিজনেস সম্পর্কে জানি এবং আমরা eCommerce থেকে পণ্য ও ক্রয় করেছি। একটি eCommerce সাইটকে আপনি ভালো একটি প্যাসিভ ইনকামের সোর্স হিসাবে তৈরী করে নিতে পারবেন। তবে তার জন্য অবশ্যই আপনার মার্কেট, কাস্টমার ডিমান্ড ইত্যাদি সম্পর্কে যথাযত জ্ঞান থাকতে হবে।
বর্তমানে eCommerce বিজনেস স্টাব্লিশ করাটা একটু চ্যালেঞ্জিং তবে আপনি যদি একবার কাস্টমাদের বিশ্বাস অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনাকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না।
Create An App:
App এর চাহিদা এখন অনেক বেশি। ফুড ডেলিভারি থেকে শুরু করে রাইড শেয়ার করা সব কিছুই এখন App ভিত্তিক চলছে। আপনি যদি একজন App ডেভেলপার হয়ে থাকেন তাহলে এই সুযোগটি আপনার জন্য খুবই প্রাসঙ্গিক।
আপনি চাইলে ও এমন একটি App তৈরি করতে পারেন এবং আপনি সেই App টিতে ফ্রিতে ডাউনলোড করার অপশন দিয়ে দিলেন। যার ফলে আপনি আপনার তৈরী করা App টি কে Monitization করে আপনার জন্য একটি প্যাসিভ ইনকামের ব্যবস্থা করে নিতে পারেন।
আমাদের আজকের পর্ব এই পর্যন্তই। পরবর্তী পর্বে আমরা প্যাসিভ ইনকামের আরো কিছু পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো।
অনলাইন ইনকামের অন্যায় পর্ব গুলো
একটিভ ইনকাম নিয়ে আলোচনা, Translation Work – Sell Your Clothes Online