ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রটি এমন একটি ক্ষেত্র যেটা প্রতিনিয়তই পরিবর্তন হচ্ছে এবং যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বের হচ্ছে এর নিত্য নতুন টেকনিক। আর তারই ধারাবাহিকতায় আমরা আজ এমন দশটি
ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক সম্পর্কে আপনাদের জানাব যেগুলো ২০২০ সালে বেশ সফল টেকনিক হয়ে উঠবে বলেই বিভিন্ন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্টদের ধারনা।
আকর্ষণীয় এই কোর্সটি করতে এখানে ক্লিক করুন
আর বর্তমানে প্রতিনিয়ত যেখানে নিত্য নতুন ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক এবং উপায় আবিষ্কার হচ্ছে সেখানে পুরানো কোন টেকনিকের উপর ভরসা করে বসে থাকাটা নেহায়েত বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
কেননা আপনি পুরানো ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক এর উপর ভরসা করে বসে থাকলেও আপনার কম্পিটিটররা নতুন নতুন সব উপায়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করছেন। আর তাই আপনি যাতে নিত্য নতুন এই ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক এবং ট্রেন্ডগুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারনা পান তার জন্যই আমাদের এই তোরজোড়।
AliExpress.com Product – LIGE 2020 New Gold Watch Women Watches Ladies Creative Steel Women’s Bracelet Watches Female Waterproof Clock Relogio Femininoট্রেন্ডিং ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক সমূহ
২০২০ সালে আগের কিছু ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক এবং ট্রেন্ডেকেও আরেকটু আধুনিক এবং নান্দনিক উপায়ে মানুষের কাছে উপস্থাপন করা হবে, যেমনঃ
চ্যাট রোবটঃ
এই ধারনাটি অনেক আগের হলেও এটাকে বর্তমানে অনেক ওয়েবসাইটই নান্দনিক উপায়ে উপস্থাপন করছেন। ভিজিটরদের আচরণের উপর ভিত্তি করে প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে এই চ্যাট রোবট। এর একটি চমৎকার উপদাহরন হচ্ছে রকমারির ওয়েবসাইটটি। সেখানে ভিজিট করলেই একটি চ্যাট উইন্ডো খুলে যাবে এবং নবনী নামের একটি চ্যাট রোবট আপনাকে সাহায্য করার জন্য সবসময় প্রস্তুত থাকবে।
ভয়েস সার্চঃ
ভয়েস সার্চ আগে থাকলেও বর্তমানে যেহেতু আলেক্সা, সিরি এবং আমাজনের মত ভয়েস এসিস্টেন্ট যত বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে ততটাই এই ভয়েস সার্চের উপর জোর বাড়ছে।
ভিডিও মার্কেটিংঃ
বর্তমানে ভিডিওর প্রতি মানুষের আকর্ষণ অনেক বেশি। আর তাই এই ভিডিও মার্কেটিংয়ের জনপ্রিয়তাও দিন দিন বেড়েই চলেছে।
পুরানো ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক এবং ট্রেন্ডকে নতুন আঙ্গিকে নিয়ে আসা হলেও বেশ কিছু নতুন ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক এসেছে যা আগে তেমন একটা ব্যবহার করা হয়নি। আসুন তাহলে জেনে নেই নতুন সেই সব আকর্ষণীয় টেকনিক সম্পর্কেঃ
১। সোশ্যাল মিডিয়াতে ই-কমার্স পোস্ট দেয়ার সুবিধা
অনেকদিন ধরেই বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া এক্সপার্টরা ভেবে যাচ্ছিলেন যে কিভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার ট্রাফিককে আরো সহজে বিভিন্ন অনলাইন স্টোরের সাথে কানেক্ট করে দেয়া যায়। বর্তমানে তেমন কোন উপায় খুঁজতে যাওয়ার দরকার নেই, কেননা বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়াতে অনলাইন স্টোরের বিজ্ঞাপন এবং পোস্ট সরাসরি এবং আকর্ষণীয় উপায়ে দেয়া যায়।
এমনকি ইন্সটাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাটের মত প্লাটফর্মগুলোতে আপনি এখন পন্য বিক্রয়ের জন্য সরাসরি চেকআউট অপশন যোগ করে দিতে পারবেন। এছাড়া ফেসবুক পেজ এবং গ্রুপগুলোর পোস্টের ক্ষেত্রেও রয়েছে আপনার অনলাইন স্টোরের পন্য বিক্রয়ের বিশেষ সুবিধা।
২। সরাসরি মেসেজ দেয়ার সুবিধা
কাস্টমারদের সাথে আগের থেকেও বেশি সংস্পর্শে থাকার জন্য এখন সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে চালু হয়েছে পোস্টের মধ্যেই সরাসরি মেসেজ করার সুবিধা। যার ফলে সেলারদের বিক্রয়ের সংখ্যাও বাড়ছে বলে জানিয়েছেন বিভিন্ন অনলাইন স্টোরশপের মালিকরা।
২০২০ সালে এই ডিজিটাল মার্কেটিং ট্রেন্ডের সাথে আপনাকে অবশ্যই সমন্বয় করে নিতে হবে নাহলে কম্পিটিশনের এই যুগে আপনি অনেকটাই পিছিয়ে পড়বেন।
৩। প্রোডাক্ট রিভিউ যা বিক্রয় বাড়ানোর ক্ষেত্রে প্রভাবিত করে থাকে
বর্তমানে অনেককেই দেখছেন যে কোন প্রোডাক্ট নিয়ে তারা ভিডিও তৈরি করে থাকেন এবং সেই পণ্যটিকে আরো চমকপ্রদ ভাবে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়।
আর কাস্টমারদের পন্যটি ক্রয়ের ক্ষেত্রে এই ধরনের রিভিউ অনেক প্রভাবিত করে বলেই বিখ্যাত বিখ্যাত কয়েকজন রিভিউ স্পেশালিস্টের কাছে এখন পন্যের ফ্রি স্যাম্পল পাঠিয়ে থাকেন পন্য বিক্রেতা কোম্পানিগুলো। যাতে করে এই রিভিউ দেখে মানুষ পন্যটি সম্পর্কে আরো অনেক বেশি জানে এবং আরো বেশি বিক্রয় হয়।
৪। আকর্ষণীয় এবং চমকপ্রদ ইমেইল
বিগত দীর্ঘদিন ধরেই ইমেইল মার্কেটিং চলে আসছে বেশ সাফল্যতার সাথেই। আর তারই ধারাবাহিকতায় এর সাথে যোগ হচ্ছে নানা রকম আকর্ষণীয় ডিজাইনের ইমেইল। আগে যেমন শুধু লেখার মাধ্যমেই বিভিন্ন অফার প্রমোট করা হত, সেই ফরম্যাট এখন আর তেমন কেউ ব্যবহার করেন না।
আর সেই ইমেইল এখন চলে গেছে নানা রকম রঙ এবং বর্নের ছটায় গ্রাফিক্স ডিজাইনের হাতে। খুব চমৎকার এবং নান্দনিক ডিজাইনের বিভিন্ন ইমেইল এখন বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং সহজ নাকি কঠিন ??
সাদামাটা ইমেইলকে আকর্ষণীয় করতে আগে যেমন বিভিন্ন টেম্পলেট এবং ওয়েবপেজের মাধ্যমে মেইল করা হত। সেই প্রথাও এখন অনেকটাই বিলুপ্তির পথে, বর্তমানে এই ইমেইলের ডিজাইনগুলো তৈরি করে থাকেন বিভিন্ন ইউএক্স ডিজাইনাররা। যার ফলে এই ইমেইলগুলো বর্তমানে কাস্টোমারদের অনেক বেশি আকর্ষণ করে থাকে।
৫। কাস্টোমারদের আচরণের উপরেও চলছে এখন বিস্তর গবেষণা
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া সহকারে বড় বড় মার্কেটিং কোম্পানিগুলোর এখন একটাই উদ্যেশ্য যে অনলাইন মাধ্যম ব্যবহারকারীরা প্রত্যেকে কে কি ভাবছে। অর্থাৎ তারা কোন জিনিসের উপর বেশি আগ্রহী। আর এইসব নিয়ে চলছে বর্তমানে বিস্তর গবেষণা এবং তৈরি হচ্ছে নিত্য নতুন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।
যেহেতু একজন মানুষ কর্মক্ষেত্র এবং স্বাভাবিক জীবন যাপনে সার্বক্ষনিক অনলাইনের সাথে সম্পৃক্ত থাকেন, তাই তাদের সার্বক্ষণিক চলাফেরার উপর ভিত্তি করে তৈরি হচ্ছে মোটা দাগে এনালাইসিস।
বেশিরভবাগ মানুষ কি চাচ্ছে, এবং তারা কিসের উপর বেশি ঝুঁকে পড়ছেন ও কোন ধরনের বিজ্ঞাপন তাদের বেশি আকর্ষণ করছে এসব নিয়েই গবেষণায় থাকতে হবে আপনাকেও। যদি আপনি আপনার পণ্যটিকে মানুষের কাছে প্রতিনিয়ত নান্দনিক উপায়ে পৌঁছে দিতে চান।
৬। ছোট ছোট “নিশ” ভিত্তিক বিভক্তি হচ্ছে বর্তমানের সোশ্যাল মিডিয়াতে
আপনি একটু খেয়াল করলেই দেখবেন নিশ ভিত্তিক অনলাইন পেজ, গ্রুপ এমনকি ইস্টাগ্রাম আইডি থেকেও চলছে সেই সব নিশের বিজ্ঞাপন। যেমন ধরুন আপনার একটি পেজ আছে যেটা সম্পূর্ণ বিড়ালের উপর। অর্থাৎ বিড়াল সম্পৃক্ত যাবতীয় তথ্যাবলি আপনি সেখানে উপস্থাপন করে চলেছেন।
আর ঠিক তার সাথে সাথে আপনি চাইলেই বিড়ালের খাদ্য, কলার সহ আরো বিভিন্ন কিছু সেখানে পোস্ট করতে পারেন বিক্রয় করার জন্য অথবা বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্য। তেমনটাই হয়ে থাকে ফ্যাশন, ফটোগ্রাফি সহ বিভিন্ন নিশ এর ক্ষেত্রেও…
আর ঠিক তেমনই বড় বড় প্লাটফর্মগুলো পাশাপাশি আরো বেশ কিছু প্লাটফর্মেও বিজ্ঞাপন এবং বিভিন্ন অ্যাক্টিভির মাধ্যমে সুফল পাচ্ছেন অনেকেই। ফেসবুকের বিকল্প হিসেবে বেশ কিছু মাধ্যমকে ধরা যায়, যেমন স্ন্যাপচ্যাট, মিডিয়ান, পিনটারেস্ট, রেড্ডিট ইত্যাদি।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
২০২০ সালে ঘরে বসে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখুন
৭। প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রদানকে করা হচ্ছে আরো অনেক বেশি সহজ এবং সাবলীল
ঠিক ভিজিটরদের আচরনের উপর যেমন চলছে গবেষণা ঠিক তেমনই বিজ্ঞাপন প্রদানের ক্ষেত্রেও আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে চলছে বিজ্ঞাপনকে আরো বেশি কার্যকরী করার প্রচেষ্টা।
কিভাবে আপনার বিজ্ঞাপনটি প্রদর্শন করবেন এবং বিজ্ঞাপকনটি ঠিক কোন কোন প্লাটফর্মে প্রদর্শিত হয়ে ঠিক কতটা সাফল্য অর্জন করছে সেই পারফর্মেন্স ট্র্যাক করা সহ সবকিছু এখন সফটওয়ারের মাধ্যমে করা সম্ভব হচ্ছে।
এডোব মার্কেটিং ক্লাউড অথবা স্মার্টিএডসের মত বিভিন্ন সফটওয়ারের মাধ্যমে আপনার বিজ্ঞাপনকে আরো বেশি কার্যকরী করে নেয়া সম্ভব।
৮। কন্টেন্ট রাখা হচ্ছে এখন আগের থেকেও বেশি অপটিমাইজড এবং গুছানো
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রগুলোতে প্রতিনিয়ত চলে আসছে নতুন ধরনের অভিজ্ঞতা এবং তারই ধারাবাহিকতায় দেখবেন প্রতি বছরে গুগুলের এলগরিদমেও আসছে হাজারো পরিবর্তন।
আর ঠিক তারই পাশাপাশি আসছে নিত্য নতুন বিজ্ঞাপনের মাধ্যম। আর সবকিছু ছাপিয়ে আপনার কন্টেন্টকে মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য সেটাকে হতে হবে অনেক বেশ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজড।
প্রতিনিয়তই নিত্য নতুন পরিবর্তনের মধ্যেই আপনার তথ্যগুলো যেন সার্চ ইঞ্জিনে একদম উপরের দিকে থাকে তারই তোরজোড় চালু রাখতে হবে সার্বক্ষনিক। আর তাই নিত্য নতুন সার্চ ইঞ্জিন অপটিপাইজেশন (এসইও) এর সাথে তাল মিলিয়ে আপনার কন্টেনটের মধ্যেও থাকতে হবে একই সামঞ্জস্যতা।
৯। ভিডিও ব্লগিংয়ের ট্রেন্ড
ভিডিও ব্লগিং কি আদতেই ভালো না খারাপ সে তর্কে না যেয়ে বরং বর্তমানে ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট এবং ফেসবুকের মত প্লাটফর্মের দিকে তাকালেই দেখতে পাবেন বাড়ছে সফল ভিডিও ব্লগারদের সংখ্যা।
আর সেই ভিডিও ব্লগারদের সবাই অর্থ উপার্জন করে চলছেন নানা ভাবে। বিভিন্ন উপায়ে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনই হচ্ছে সেই সব উপার্জনের মূল। আর বিজ্ঞাপন দাতা প্রতিষ্ঠানগুলোও যখন দেখছে এইসব ভিডিও ব্লগারদের মাধ্যমে মানুষ প্রচুর উৎসাহিত হচ্ছে তাই তারাও ছুটে চলছেন এই নতুন ভিডিও ব্লগিং ট্রেন্ডের সাথে গা ভাসিয়ে।
১০। পুরানো জেনারেশনের সাথে নতুন জেনারেশনের সামঞ্জস্যতা
নতুন জেনারেশন বলতে বুঝানো হচ্ছে যে সব জেনারেশন বর্তমানে একদমই কম বয়স্ক অর্থাৎ মাত্র ১৮ বছর । এরা বর্তমানে সবকিছুর সাথে বেশ আপডেটেড হয়ে আছে। আর এই জেনারেশনের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমটাও হতে হয় একটু ভিন্নতর। একটি তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে এই “জেনারেশন জেড” অর্থাৎ তরুণরাই সকল পন্যের প্রায় ৪০% ভোক্তা।
আর এক্ষেত্রে আপনার পন্যের বেশীরভাগ ক্ষেত্রে অথবা ভোক্তা যদি এই নতুন জেনারশনের হয়ে থাকে তাহলে নিচের উপায়গুলোর দিকে একটু লক্ষ্য রাখলেই আপনি পেতে পারেন সাফল্যঃ
বিজ্ঞাপনে থাকতে হবে সত্যতাঃ
পুর্বে বিভিন্ন ভুল তথ্য দিয়ে পার পাওয়া গেলেও এই জেনারেশনের ছেলে মেয়েরা তথ্যের ক্ষেত্রে বেশ সংবেদনশীল হয়ে থাকে।
তথ্যের গোপনীয়তাঃ
নতুন এই জেনারেশন নিজেদের ব্যক্তিগত তথ্যের দিকেও কড়া নজর রেখে থাকে। আর তাই তাদের এই ধরনের ব্যাক্তিগত তথ্য যদি আপনি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার না করেন তাহলে ভোক্তা অথবা ক্রেতা হিসেবে তারা আপনার ক্ষেত্রে অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবে।
থাকতে হবে বৈচিত্রঃ
বর্তমানের এই জেনারেশন এতটাই বৈচিত্রের উপর নির্ভরশিল যে কোন একটি বিষয় বারংবার হতে থাকা তারা তেমন একটা পছন্দ করে না এবং তারা খুঁজতে থাকে নিত্য নতুন পন্য অথবা টেকনোলোজি।
তাহলে আপনি ২০২০ সালের ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জন্য প্রস্তুত তো ?
নতুন এইসব ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক এবং ট্রেন্ড একাধারে যেমন মানুষের উপর নির্ভরশীল ঠিক তেমনই প্রযুক্তির ব্যবহার চলছে তুঙ্গে। তাই এই নতুন ট্রেন্ডের সাথে গা ভাসিয়ে চলতে হলে আপনাকে প্রতিনিয়ত খুঁজে যেতে হবে নিত্য নতুন উপায় এবং বৈচিত্র।
তবে মনে রাখতে হবে, যে মূল অনলাইন মার্কেটিংয়ের কনসেপ্ট একই থাকবে, শুধুমাত্র মাধ্যমগুলোর মধ্যে থাকতে হবে নিত্য নতুন নান্দনিকতা।
লেখক পরিচিতিঃ
Digital Marketing Expert | SEO Expert | Digital Marketing Trainer |
PPC Expert | Social Media Specialist | Consultant